প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত
সভাপতির বাণী

প্রিয় শিক্ষার্থী, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবক ও সম্মানিত এলাকাবাসী,
আসসালামু আলাইকুম।
একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শুধু জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয় না, বরং একটি সমাজ ও জাতিকে গড়ে তোলে। আমাদের বিদ্যালয় **পালিমা রোকেয়া হারান কোবাদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়** শিক্ষার পাশাপাশি নৈতিকতা, দেশপ্রেম এবং আধুনিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে শিক্ষার্থীদের সুশিক্ষিত ও যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সচেষ্ট।
শিক্ষার্থীরা হলো জাতির ভবিষ্যৎ স্থপতি। তারা যাতে নিজেদের প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি সৃজনশীলতা, শৃঙ্খলা ও মানবিক গুণাবলি অর্জন করতে পারে—সে লক্ষ্যেই বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের এই প্রতিষ্ঠান থেকে বের হয়ে যাওয়া প্রতিটি শিক্ষার্থী সমাজ ও দেশের সেবায় আত্মনিয়োগ করবে এবং আমাদের বিদ্যালয়ের সুনাম বৃদ্ধি করবে।
পরিশেষে, আমি সকল শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষক সমাজকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই এবং বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করি।
আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
শুভেচ্ছান্তে,
**সভাপতি**
পালিমা রোকেয়া হারান কোবাদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়
প্রধান শিক্ষকের বাণী

প্রিয় শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও সম্মানিত এলাকাবাসী,
আসসালামু আলাইকুম।
শিক্ষা মানুষের মৌলিক অধিকার এবং জাতির উন্নয়নের মূল চাবিকাঠি। আমাদের প্রতিষ্ঠান পালিমা রোকেয়া হারান কোবাদ আলী উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে অবিরাম চেষ্টা করে যাচ্ছে। এখানে শিক্ষার্থীরা শুধু পাঠ্যপুস্তকের জ্ঞানই অর্জন করে না, বরং নৈতিক মূল্যবোধ, মানবিকতা ও আধুনিক প্রযুক্তির সাথে খাপ খাওয়ানোর সক্ষমতাও অর্জন করে থাকে।
আমরা বিশ্বাস করি, একাডেমিক জ্ঞানের পাশাপাশি চরিত্র গঠন, শৃঙ্খলা, সততা ও সৃজনশীল চিন্তা একজন শিক্ষার্থীকে ভবিষ্যতের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। এজন্য আমাদের শিক্ষকবৃন্দ নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
আমি আশা করি, আমাদের প্রতিটি শিক্ষার্থী আলোকিত মানুষ হয়ে পরিবার, সমাজ ও দেশের গৌরব বৃদ্ধি করবে। অভিভাবক ও এলাকার মানুষদের সহযোগিতা ব্যতীত এ লক্ষ্য পূরণ সম্ভব নয়। তাই আপনাদের আন্তরিক সহযোগিতা ও দোয়া কামনা করছি।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সহায় হোন।
শুভেচ্ছান্তে,
**প্রধান শিক্ষক**
পালিমা রোকেয়া হারান কোবাদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়